বিতর্ক মানুষকে
সৃজনশীল হতে সাহায্য করে। আর ইংরেজি বির্তকের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যেমন যোগাযোগ দক্ষতা
বাড়বে, তেমনি তাদের মধ্যে গবেষণা চর্চাও বাড়বে। এছাড়া এই ধরনের বিতর্ক প্রতিযোগিতা
তাদের একাডেমিক জীবনে সহায়ক হবে। বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্র আয়োজিত বিতর্ক
প্রতিযোগিতর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী
মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
২৫ নভেম্বর শুক্রবার
বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের ড্রামা স্টুডিওতে আয়োজিত প্রথম আন্তঃ স্কুল
ইংরেজি জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন তিনি। এসময় মন্ত্রী চট্টগ্রাম থেকে
জাতীয় পর্যায়ে এই ধরনের ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য আয়োজকদের ভূয়সী প্রশাংসা
করেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনের
ডেপুটি মহাপরিচালক (বার্তা) অনুপ কুমার খাস্তগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি
হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মিয়ানমারের সাবেক রাষ্ট্রদূত মেজর (অব) এমদাদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আদনান মান্নান। অনুষ্ঠানে
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার মাহফুজা
আকতার।
সাধারণত জাতীয় পর্যায়ে বাংলা বিতর্ক প্রতিযোগিতা হয়ে থাকলেও এই ধরণের ইংরেজি বিতর্ক খুবই কম হয়ে থাকে। চট্টগ্রামসহ সারা দেশের ৬৪টি স্কুল এই ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে। বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার মাহফুজা আক্তারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠান প্রযোজনা করছেন ইলন সফির।
- মা.ফা
মন্তব্য করুন