জ্ঞান অর্জনের কোনো সীমারেখা নেই। আধুনিক বিশ্বের নব নব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিজেদের সক্ষম করে গড়ে তুলতে হলে একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি বিশ্বের উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে সংযোগ স্থাপন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে একদিকে যেমন শিক্ষার্থীদের মেধা-মনন শাণিত হয়, অন্যদিকে প্রতিষ্ঠানের সুনামও বৃদ্ধি পায়। জাপানের সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে সাকুরা এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদানকালে সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শিরীণ আখতার।
সাকুরা এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, সমাজতত্ত্ব ও পালি বিভাগের মোট ১০ জন শিক্ষার্থী সফলভাবে প্রোগ্রাম শেষ করে গত ১ অক্টোবর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রত্যাবর্তন করেন।
১৭ অক্টোবর সকালে চবির সম্মেলন কক্ষে উপাচার্য ড. শিরীণ আখতারের সভাপতিত্বে সাকুরা এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। এসময় চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর বেনু কুমার দে, চবি কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহবুবুল হক, চবি বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাসিম হাসান, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর মো. হেলাল উদ্দিন নিজামী, আইন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আবদুল্লাহ আল ফারুক, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর এস.এম মনিরুল হাসান, বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আকতার হোসেন ও উক্ত ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আল আমীন, ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম ও ছাত্র-ছাত্রী পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মামুন উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মাননীয় উপাচার্য সাকুরা এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম হতে শিক্ষার্থীদের অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে নিজেদের সমৃদ্ধ ও দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখার আহবান জানান।
- মা. ফা
মন্তব্য করুন