জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজির রহমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীও
সেখানে আত্মসমর্পণ করেছিল। বিএনপি তো পাকিস্তানের দোসর কারন বিএনপির মহাসচিব বলেছিলেন
“পাকিস্তানই ভালো
ছিল”। এসব কারনে হয়তো
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান তাদের পছন্দ নয়। নয়াপল্টনের সামনে বড়জোড় ৫০ হাজার মানুষ ধরে। জনসভায়
মানুষ কম হবে বলেই বিএনপি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যেতে চায়না। এ্যালামনাই এসোসিয়েশন অব
গভ. হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ আয়োজিত রিইউনিয়ন ফেস্ট অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায়
এসব কথা বলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
২ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম
নগরীর নেভী কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত রিইউনিয়ন ফেস্ট অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম
চেম্বার অব কমার্সের চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম। অনুষ্ঠানে দৈনিক আজাদী পত্রিকার সম্পাদক
এম.এ মালেক, এ্যালামনাই এসোসিয়েশন অব গভ: হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজের সাধারণ সম্পাদক
এ.কে.এম কামরুল মেহেদীসহ গভ: হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজের অসংখ্য প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী
এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রোনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন,
প্রধানমন্ত্রী ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে আগমন উপলক্ষ্যে চারদিকে সাজ সাজ রব পরে গেছে।
এ নিয়ে জনগনের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে। আমি মনে করি লক্ষ লক্ষ মানুষের
আগমনে এ জনসভা স্মরণকালের বৃহত্তর জনসভায় রূপ নিবে।
বেগম খালেদা জিয়ার
সমাবেশে যাওয়া না যাওয়ার প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, এগুলো হচ্ছে অবাস্তব অলীক চিন্তা। খালেদা
জিয়া দন্ডপ্রাপ্ত আসামী, তিনি আদালত কর্তৃক কোন জামিন পাননি। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার বদান্যতায় তিনি কারাগারের বাইরে আছেন, যদিওবা জাতির পিতার শাহাদাত দিবসে
খালেদা জিয়া কেক কেটে জন্মদিন পালন করেন। তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান চেয়েছিল তাই সোহরাওয়ার্দী
উদ্যানে তাদের সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এসময় তিনি আরো বলেন, স্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুধুমাত্র পাঠদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এখানেই একজন শিক্ষার্থীর বহুমুখী প্রতিভার বিকাশ ঘটে। বিদ্যালয়ের মহান শিক্ষকদের সান্নিধ্য না পেলে আমি আজকের এই স্থানে আসতে পারতাম না।
- ই.হো
মন্তব্য করুন