আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের কৃষ্টি আজকে নানা হুমকির সম্মুখীন। কারণ, আমাদের ছোটবেলায় আমরা দেখেছি, আমাদের অগ্রজরা বাড়িতে কোন বিয়ের সময় সপ্তাহ ধরে বাংলা গানের চর্চা করতো সেগুলো গায়ে হলুদ এবং বিয়ের অনুষ্ঠানে পরিবেশন করবে বলে। আজ সেখানে অন্য ভাষার গানের চর্চা হয়।
৩ জানুয়ারি সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে ‘হুজ হু বাংলাদেশ ২০২২ এই এওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক ড. মোহাম্মদ ফারুক।
অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী আরো বলেন, কোনো জাতির সংস্কৃতিকে যখন ভিনদেশী সংস্কৃতি গ্রাস করে, তখন জাতির স্বকীয়তা হারিয়ে যায়। তাই এই ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে হবে।
সমাজ ও সংস্কৃতিতে অবদানের জন্য কন্ঠশিল্পী রুনা লায়লা, চিত্রশিল্পী রফিকুন্নবী, অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, সাহিত্যিক ড. অগাস্টিন ক্রুজ, ঢাকা আহছানিয়া মিশনের পরিচালক কাজী রফিকুল আলম, ক্রীড়াবিদ সাবরিনা সুলতানা, কৃষিবিদ কোহিনুর কামাল, এসএস গ্রুপের সত্ত্বাধিকারী মু. আবু সাদেক, স্ট্যান্ডার্ড ফিনিস অয়েল কোম্পানির ম্যানেজিং পার্টনার সুলাইমান এস আযানী, নারী উদ্যোক্তা নাসিমা আক্তার নিশা এবং প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রতিনিধিদের হাতে ‘হুজ হু বাংলাদেশ এওয়ার্ড’ আয়োজকদের পক্ষে পুরস্কার স্মারক তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী।
- মা.ফা
মন্তব্য করুন