মাস্টার দা সূর্যসেন ও বীরকন্যা প্রীতিলতার হাত ধরে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন হয়েছিল এ চট্টগ্রাম থেকে। চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়েছিল। বারো আউলিয়ার পূণ্যভূমি এ চট্টগ্রাম। পাহাড়-সাগর-নদী পরিবেষ্টিত চট্টগ্রামের মত সুন্দর শহর পৃথিবীর আর কোথাও নেই। চট্টগ্রাম নগরীর হোটেল আগ্রাবাদ-এর সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী।
২৪ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম নগরীর হোটেল আগ্রাবাদ-এর সুবর্ণ জয়ন্তী উপলেক্ষ আয়োজিত দিনব্যাপী কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন হোটেল আগ্রাবাদের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ.এইচ.এম হাকিম আলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিন, দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম.এ মালেক।
পর্যটন প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চট্টগ্রামকে মনেপ্রাণে ভালবাসতেন। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে। আমাদের পর্যটন শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে সরকার কাজ করছে। এর পাশাপাশি যদি দেশের উদ্যোক্তা শ্রেণি এগিয়ে আসে তবে আমরা পর্যটন শিল্পেও সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হবো।
মো. মাহবুব আলী বলেন, পর্যটনের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটা মাস্টারপ্ল্যান হাতে নিয়েছেন। দেশের পর্যটন শিল্পসহ সম্ভাবনাময় সকল খাতকে সমৃদ্ধ করতে চট্টগ্রামে চলমান সকল উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করার নির্দেশনা রয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যার হাত ধরে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উইম্যান চেম্বার অব কমার্স-এর সভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী ও হোটেল আগ্রাবাদ এর এইচ.আর ম্যানেজার সাইফুর রহমানসহ প্রেস ও ইলেক্ট্রোনিক মিডিয়ার সাংবাদিক এবং হোটেল আগ্রাবাদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
- মা.ফা