৯ জুলাই বুধবার
সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম নগরীর জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদ ময়দানে দক্ষিণ জেলা বিএনপির
সাবেক সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম
দফা নামাজে জানাযার পর তার মরদেহ বাঁশখালীর জলদী হাইস্কুল মাঠে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে
দুপুর ২টায় দ্বিতীয় জানাযা এবং বিকেল ৩টায় গুনাগরী ডিগ্রি কলেজ মাঠে তৃতীয় জানাযা শেষে
তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে বলে জানা যায়।
জানাযা নামাজে
ইমামতি করেন জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা আহমদুল হক। বিএনপির জাতীয়
স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীন, রেলপথ মন্ত্রণালয়
সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, সংসদ সদস্য এম এ লতিফ,
মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির
চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির
আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির
আহবায়ক আবু সুফিয়ান, কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এসএম মামুন মিয়া, বিএনপি, যুবদল,
স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের
চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ জানাযায় অংশ নেন। পরে বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক
দল, ছাত্রদলসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর প্রতি
শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়।
উল্লেখ্য যে, ৮ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাফরুল ইসলাম চৌধুরী মারা যান। ৭৩ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়ে ও অসংখ্য শুভাকাঙ্খী রেখে গেছেন।
- মা.সো